About রাফাহ
Wiki Article
ছবিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বর্ণিল জীবনের কিছু বিশেষ মুহূর্ত
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আবারও ধনী রাষ্ট্রে পরিণত করা হবে বলেও ভাষণে উল্লেখ করেছেন নতুন প্রেসিডেন্ট।
ছবির ক্যাপশান, হোয়াইট হাউজের বারান্দায় মি. ট্রাম্প, ২০২০ সালের অক্টোবর মাসের ছবি।
যুক্তরাজ্যে ট্রাম্পের উপর নিষেধাজ্ঞার জন্য পিটিশন
বাবার মালিকানাধীন বিস্তৃত ব্যবসাগুলোর মধ্যে নিউ ইয়র্ক সিটি বোরো এলাকাস্থ আবাসিক প্রকল্পে সাহায্য করতেন মি.
ট্রাম্পের বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য তার তীব্র সমালোচনা হয়।
ট্রাম্পের অভিযোগগুলি রাজ্য নির্বাচন কর্মকর্তাদের দ্বারাও খণ্ডন করা হয়,[২৪০] এবং সুপ্রিম কোর্ট বাইডেনের জয়ী চার রাজ্যের ফলাফল বাতিলের আবেদন শুনতে অস্বীকার করে।[২৪১] ট্রাম্প ফলাফল উলটাতে রাজনৈতিক চাপ প্রয়োগ করেন, রিপাবলিকান স্থানীয় ও রাজ্য কর্মকর্তাদের,[২৪২] রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের,[২৪৩] জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট,[২৪৪] এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট পেন্সকে[২৪৫] লক্ষ্য করে ইলেক্টর প্রতিস্থাপন, জর্জিয়া কর্মকর্তাদের ভোট "খুঁজে বের করতে" বা "পুনর্গণিত" ফল ঘোষণার অনুরোধের মতো পদক্ষেপ চাপ দেন।[২৪৩] নির্বাচন-পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে ট্রাম্প প্রকাশ্য কর্মকাণ্ড থেকে সরে যান।[২৪৬] তিনি প্রাথমিকভাবে বাইডেনের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় সরকারি কর্মকর্তাদের সহযোগিতা বন্ধ করেন।[২৪৭][২৪৮] তিন সপ্তাহ পর জিএসএ-র প্রশাসক বাইডেনকে নির্বাচনের "স্পষ্ট বিজয়ী" ঘোষণা করে ট্রানজিশন সম্পদ বরাদ্দের অনুমতি দেন।[২৪৯] ট্রাম্প দাবি করেন তিনি জিএসএকে ট্রানজিশন প্রক্রিয়া শুরু করার পরামর্শ দিয়েছেন, তবে আনুষ্ঠানিকভাবে পরাজয় স্বীকার করেননি।[২৫০][২৫১] ২০ জানুয়ারি বাইডেনের শপথগ্রহণে ট্রাম্প উপস্থিত হননি।[২৫২]
বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা
তিনি তার আয়কর সংক্রান্ত তথ্য পরীক্ষা হওয়ার হাত থেকে থেকে আড়াল করেছেন। ২০২০ সালে ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এর প্রতিবেদনে তার বিরুদ্ধে বছরের পর বছর আয়কর এড়ানোর অভিযোগ এবং দীর্ঘস্থায়ী আর্থিক ক্ষতির বিষয়ে তথ্য প্রকাশিত হয়েছিল।
সরেজমিন দিনাজপুর: ভবেশ রায়ের মৃত্যুর আগে তিনঘণ্টায় যা যা ঘটেছিল
ট্রাম্প উইসকনসিন, পেনসিলভেনিয়া, নর্থ ক্যারোলাইনা, জর্জিয়া, ওহাইও এবং টেক্সাসে জিতেছেন। ওহাইওতে ১৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট আছে। টেক্সাসে আছে ৪০টি। দুই রাজ্যেই গতবার ট্রাম্প জিতেছিলেন। তবে বারাক ওবামা ২০০৮ ও ২০১২-তে ওহিওতে জিততে পেরেছিলেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবারের এই শপথ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দ্বিতীয় মেয়াদে দেশটির রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসলেন তিনি।
ট্রাম্প অনেক গণ্যমান্য সাংবাদিক,[৪৯] রাজনীতিবিদ[৫০] এবং মনোনয়নপ্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীদের[৫১] বক্তব্যের মাধ্যমে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেছেন। যারা ট্রাম্পকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেন কিংবা ট্রাম্প যাদের সাথে মতানৈক্যে পৌঁছাতে পারেন না, তাদের নিয়ে ট্রাম্পকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে বাগাড়ম্বরপূর্ণ টুইট করতে দেখা যায়।[৫২]
ট্রাম্প ২০১৭ সালের ইউনাইট দ্য রাইট র্যালি-এ তার মন্তব্যে "অনেক পক্ষ থেকে ঘৃণা, বিদ্বেষ ও সহিংসতার এই ভয়াবহ প্রদর্শনী" নিন্দা করেন এবং উভয় পক্ষেই "অনেক ভাল মানুষ" থাকার কথা উল্লেখ করায় তাকে নৈতিক সমতা বোঝানোর অভিযোগে সমালোচিত করা হয়, যেখানে শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদী বিক্ষোভকারী ও প্রতিবাদকারীদের মধ্যে সমান্তরাল তুলনা করা হয়েছে।[১৭৬] জানুয়ারি ২০১৮-এ অভিবাসন নীতিবিষয়ক আলোচনায় তিনি এল সালভাদোর, হাইতি, হন্ডুরাস ও আফ্রিকার কিছু দেশকে "শিথোল কান্ট্রিজ" (অপদার্থ দেশ) বলে উল্লেখ করেন।[১৭৭] তার এই মন্তব্যগুলোকে বর্ণবাদী বলে নিন্দা করা হয়।[১৭৮]
https://dailysabasbd.com/